Learn about the 40 different types of SEO optimization techniques to improve your website's visibility. Contact HAMIMIT.COM at 01743058163 for professional SEO services.
৪০ ধরনের SEO অপ্টিমাইজেশন হলো ওয়েব পেজ র্যাঙ্ক করানোর জন্য গুগলের অ্যালগরিদমে ২০০টিরও বেশি ফ্যাক্টরের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ।
SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হল একটি প্রক্রিয়া যা একটি ওয়েবসাইট বা কনটেন্টের দৃশ্যমানতা এবং র্যাঙ্কিং উন্নত করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ (SERPs)-এ। এই গুরুত্বপূর্ণ ৪০ ধরনের SEO অপ্টিমাইজেশন উল্লেখ করা হলো:
SEO এর মূল ভিত্তি ৩ টিঃ
১) অন-পেজ এসইও
২) অফ-পেজ এসইও
৩) টেকনিকাল এসইও
ওয়েবসাইটের প্রতিটি পেজের কনটেন্ট এবং স্ট্রাকচার অপটিমাইজ করাই হলো অন-পেজ এসইও। কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন, টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডিসক্রিপশন, হেডিং, ইমেজ অল্ট টেক্সট ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্ক এবং ব্যবহারকারীদের জন্য বোধগম্য করে তুলে।
নতুন কনটেন্ট পাবলিশ বা পুরোনো কনটেন্ট আপডেট করার সময় অন-পেজ এসইও করলে ওয়েবসাইটের র্যাঙ্ক এবং অরগানিক ট্রাফিক বেড়ে যায়।
গুগলের তার ২০০+ অ্যালগরিদম ফ্যাক্টরের ভিত্তিতে ওয়েবপেজ র্যাংক করে, যার মধ্যে On-Page SEO গুরুত্বপূর্ণ।
অন-পেজ এসইও সম্পর্কে বিস্তারিতঃ
১) অন-পেজ এসইও করার কৌশল পর্ব-১
২) অন-পেজ এসইও করার কৌশল পর্ব-২
৩) অন-পেজ এসইও করার কৌশল পর্ব-৩
গুগলে ওয়েবসাইটের অথরিটি বা ডোমেইন র্যাংকিং বাড়ানোর জন্য ওয়েবসাইটের বাইরের ফ্যাক্টর যেমন লিঙ্ক বিল্ডিং, গেস্ট ব্লগিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, PR ক্যাম্পেইন ইত্যাদি অপটিমাইজ করাই হলো অফ-পেজ এসইও।
সঠিকভাবে অফ-পেইজ অপটিমাইজেশনের ফলে ট্রাস্ট ফ্যাক্টর বাড়ে, র্যাংকিং উন্নত হয় এবং রেফারেল ট্রাফিক বাড়ে।
হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্যাকলিংক ওয়েবসাইটকে ৩০০% বেশি ট্রাফিক এনে দিতে পারে।
সার্চ ইঞ্জিন বটের জন্য ওয়েবসাইট সহজে এক্সেসযোগ্য করতে বিভিন্ন কারিগরি দিক যেমন লোডিং স্পিড, মোবাইল ফ্রেন্ডলিনেস, ক্রলিং ও ইনডেক্সিং অপটিমাইজ করাই টেকনিকাল এসইও-এর কাজ।
ওয়েবসাইটের স্পিড কম হলে, ইনডেক্সিং সমস্যা থাকলে, মোবাইল ফ্রেন্ডলি না হলে সাইট ম্যাপ তৈরি, robots.txt অপটিমাইজেশন, SSL ব্যবহার, দ্রুত লোডিং নিশ্চিত করার মাধ্যমে টেকনিকাল এসইও করা হয়ে থাকে। এর ফলে দ্রুত লোড হয়, সার্চ ইঞ্জিন সহজে ইনডেক্স করতে পারে এবং বাউন্স রেট কমে যায়।
গুগলের মতে, ৩ সেকেন্ডের মধ্যে পেজ লোড না হলে ৫৩% ব্যবহারকারী ওয়েবসাইট ছেড়ে চলে যায়।
সার্চ টাইপের উপর ভিত্তি করে এসইও ৭ ধরনেরঃ
১) মোবাইল এসইও
২) ভয়েজ এসইও
৩) ভিডিও এসইও
৪) ইমেজ এসইও
৫) কন্টেন্ট এসইও
৬) নিউজ এসইও
৭) এআই চ্যাটবট এসইও
রেসপন্সিভ ডিজাইন, দ্রুত লোডিং, মোবাইল ফ্রেন্ডলি UI, AMP ব্যবহার করার মাধ্যমে মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য ওয়েবসাইট অপটিমাইজ করাই হলো মোবাইল এসইও। গুগলের Mobile-First Indexing অনুসারে, মোবাইল ভার্সনই হলো র্যাংকিংয়ের প্রধান ফ্যাক্টর।
সঠিক মোবাইল এসইও এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের জন্য UX উন্নত হয় যার ফলে গুগলে ভালো র্যাংকিং পাওয়া যায়।
গুগল সার্চের ৬০% এর বেশি ট্রাফিক মোবাইল থেকে আসে।
লং-টেইল কিওয়ার্ড, FAQ, কনভারসেশনাল টোনের মাধ্যমে ভয়েস সার্চের জন্য কনটেন্ট অপটিমাইজ করাই হলো ভয়েজ এসইও।
Alexa, Google Assistant, Siri ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। ফলে ভয়েস সার্চে ভালো র্যাঙ্কিং এবং ভয়েস সার্চ ট্রাফিক ধরে রাখার জন্য ভয়েজ এসইও জরুরী।
একটি জরিপে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের মধ্যে ৫০%+ সার্চ ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে হবে।
ভিডিও কনটেন্ট অপটিমাইজ করাই হলো ভিডিও এসইও। এটি ভিডিও টাইটেল, ডিসক্রিপশন, ট্রান্সক্রিপ্ট ও থাম্বনেইল অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে।
ফলে ভিডিওর ভিউ ও র্যাঙ্কিং বৃদ্ধি পায় এবং ভিডিও কনটেন্টের চাহিদা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বর্তমানে, YouTube হল বিশ্বের ২য় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন।
ইমেজ সার্চ ট্রাফিক পেতে ও ওয়েবসাইট স্পিড বাড়াতে ওয়েবসাইটের ইমেজ অপটিমাইজ করাই হলো ইমেজ এসইও।
ওয়েবসাইটে ইমেজ কনটেন্ট ব্যবহারের সময় ইমেজ কমপ্রেশন, অল্ট ট্যাগ, ফাইল নাম অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ইমেজ এসইও করা হয় ফলে দ্রুত লোডিং ও ইমেজ র্যাঙ্কিং হয়।
সার্চ ইঞ্জিনের প্রায় ২০%+ সার্চ ইমেজ থেকে আসে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ, হেডিং অপটিমাইজেশন, E-E-A-T [Experience, Expertise, Authority, and Trustworthiness] অনুসরণ করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট অপটিমাইজ করাই হলো কন্টেন্ট এসইও।
অর্গানিক ট্রাফিক বাড়াতে, ইউজার এনগেজমেন্ট এবং র্যাঙ্কিং বাড়াতে নিয়মিত কন্টেন্ট এসইও করতে হবে কারন এটি অন-পেজ এসইও-এর মূল অংশ।
গুগল তার আপডেটে, তথ্যবহুল এবং ব্যবহারকারীর জন্য বুঝতে সহজ এমন কন্টেন্ট লেখার উপর গুরুত্ব দিতে বলেছে।
Google News-approved ফরম্যাট, স্কিমা মার্কআপ, দ্রুত আপডেটের মাধ্যমে নিউজ ওয়েবসাইটের জন্য SEO অপটিমাইজেশনই হলো নিউজ এসইও।
নিউজ ওয়েবসাইট থাকলে দ্রুত গুগল টপ স্টোরিজে র্যাঙ্ক করার জন্য নিউজ এসইও করা হয়ে থাকে ফলে দ্রুত ইন্ডেক্সিং ও অনেক বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায়।
Google News-এ র্যাঙ্ক করতে তাদের নির্দিষ্ট গাইডলাইন এবং অ্যালগরিদম মানতে হয়।
ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং, FAQ অপটিমাইজেশন, কিওয়ার্ড ইন্টেন্ট ফোকাসের মাধ্যমে AI চ্যাটবটকে SEO-ফ্রেন্ডলি করাই হলো এআই চ্যাটবট এসইও।
যখন ওয়েবসাইটে AI চ্যাটবট যুক্ত করা হয় তখন এটিকে ইউজার এনগেজমেন্ট ও কাস্টমার সার্ভিস উন্নত করতে এআই চ্যাটবট এসইও করা হয় ফলে ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স পাওয়া যায় এবং বাউন্স রেট কম হয়।
AI চ্যাটবট SEO ভবিষ্যতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কারন ভবিষ্যতে AI-এর চাহিদা প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পাবে।
বিজনেস টাইপের উপর ভিত্তি করে এসইও ৬ ধরনেরঃ
১) লোকাল এসইও
২) ইন্টারন্যাশনাল এসইও
৩) মাল্টিলিঙ্গুয়াল এসইও
৪) এন্টারপ্রাইজ এসইও
৫) ই-কমার্স এসইও
৬) এফিলিয়েট এসইও
Google My Business, লোকাল কিওয়ার্ড, লোকাল ব্যাকলিংক ব্যবহার করার মাধমে স্থানীয় ব্যবসার জন্য SEO অপটিমাইজেশনই হলো লোকাল এসইও।
যদি স্থানীয় গ্রাহকদের লক্ষ্য করে অনলাইনে ব্যবসা করা হয় তখন লোকাল সার্চে ব্যবসার ভিজিবিলিটি বাড়াতে লোকাল এসইও করতে হয় ফলে বেশি স্থানীয় ট্রাফিক ও গ্রাহক বৃদ্ধি পায়।
Google-এ মোট ব্যবহারকারীর মধ্যে ৪৬% সার্চ লোকাল ইন্টেন্টযুক্ত হয়ে থাকে।
মাল্টি-রিজিওনাল ডোমেইন, hreflang ট্যাগ, লোকাল কিওয়ার্ড, ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের ইউজারদের জন্য SEO অপটিমাইজেশন করাই হলো ইন্টারন্যাশনাল এসইও।
বিভিন্ন দেশে ব্যবসা বাড়াতে অর্থাৎ গ্লোবাল মার্কেটে প্রবেশ করতে ইন্টারন্যাশনাল এসইও করতে হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিক ট্রাফিক ও বিক্রয় বৃদ্ধি পায়।
Google বিভিন্ন ভাষা ও লোকেশনের জন্য ভিন্ন র্যাংকিং সিগন্যাল ব্যবহার করে থাকে।
অনুবাদিত কনটেন্ট, hreflang ট্যাগ, লোকাল কিওয়ার্ড অপটিমাইজ করার মাধ্যমে একাধিক ভাষায় ওয়েবসাইট অপটিমাইজ করাই হলো মাল্টিলিঙ্গুয়াল এসইও।
যখন একাধিক ভাষার অডিয়েন্স টার্গেট করা হয় তখন এটি করা হয়ে থাকে ফলে বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায় এবং কনভার্সন হওয়ার চান্স বেশি থাকে।
৭৫% ইউজার তাদের নিজস্ব মাতৃভাষায় ওয়েবসাইট পছন্দ করে।
অটোমেশন, টেকনিক্যাল SEO, কনটেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে বড় ব্র্যান্ড ও সংস্থার জন্য SEO অপটিমাইজেশন করাই হলো এন্টারপ্রাইজ এসইও।
বড় স্কেলের ওয়েবসাইট পরিচালনা করার ক্ষেত্রে অর্থাৎ বড় স্কেলে ট্রাফিক ও ব্র্যান্ড অথরিটি বাড়াতে এন্টারপ্রাইজ এসইও করা হয়ে থাকে। এর ফলে ব্র্যান্ড ভিজিবিলিটি ও র্যাঙ্কিং বৃদ্ধি পায়।
বড় ওয়েবসাইটে ১০,০০০+ পেজ থাকলে SEO জটিল হয়ে যায় তাই এন্টারপ্রাইজ এসইও করা হয়।
প্রোডাক্ট পেজ অপটিমাইজেশন, রিভিউ, স্কিমা মার্কআপ, লোডিং স্পিড বৃদ্ধির মাধ্যমে অনলাইন স্টোরের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করাই হলো ই-কমার্স এসইও।
অনলাইন স্টোর বা ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকলে প্রোডাক্ট র্যাঙ্কিং বাড়াতে ও বেশি সেল পেতে এটি করা হয় ফলে ট্রাফিক ও কনভার্সন রেট বৃদ্ধি পায়।
৪৪% অনলাইন শপার Google-এ প্রোডাক্ট সার্চ দিয়ে শুরু করে।
ইনফর্মেটিভ কনটেন্ট, কিওয়ার্ড রিসার্চ, লিংক বিল্ডিং, ইউজার ট্রাস্ট বৃদ্ধির মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইটের জন্য SEO অপটিমাইজেশন করাই হলো এফিলিয়েট এসইও।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে বেশি ক্লিক এবং কমিশন আয় করার জন্য এফিলিয়েট এসইও করা হয়।
ভালো SEO অপটিমাইজেশন ছাড়া অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট থেকে আয় কমে যায়।
এসইও ট্যাকটিক্স এর উপর ভিত্তি করে এটি ৭ ধরণেরঃ
১) হোয়াইট হেট এসইও
২) গ্রে হেট এসইও
৩) ব্ল্যাক হেট এসইও
৪) প্যারাসাইট এসইও
৫) ব্র্যান্ড এসইও
৬) এক্সেসিবিলিটি এসইও
৭) প্রোগ্রামেটিক এসইও
কন্টেন্ট তৈরি, কীওয়ার্ড অপটিমাইজেশন, লিঙ্ক বিল্ডিং ইত্যাদির মাধ্যমে গুগলের সঠিকনির্দেশিকা এবং অ্যালগরিদম অনুসরণ করে সাইটের র্যাঙ্কিং বাড়ানোর পদ্ধতিকেই হোয়াইট হেট এসইও বলা হয়।
এর ফলে টেকসই ও স্থিতিশীল র্যাঙ্কিং করা যায় এবং প্রচুর অরগানিক ট্রাফিক পাওয়া যায়।
গুগল এর গাইডলাইন মেনে এসইও না করা হলে তা গুগল বুঝতে পারলে পেনান্টি দিয়ে দেয়।
কিছুটা সন্দেহজনক পদ্ধতি ব্যবহার করার মাধ্যমে যা গুগলের নির্দেশিকা অমান্য করে না, কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ এমন এসইও করাই হলো গ্রে হেট এসইও। এতে দ্রুত র্যাঙ্ক হয় তবে গুগল বুঝতে পারলে শাস্তি হতে পারে।
রিস্কি পদ্ধতি ব্যবহার করার মাধ্যমে এটি করা হয়।
লিঙ্ক ফার্ম, কীওয়ার্ড স্টাফিং এর মাধমে কৃত্রিম লিঙ্ক তৈরি করে এবং টাকার মাধমে ব্যাকলিঙ্ক কালেক্ট করে গুগলের বিধি লঙ্ঘন করে অবৈধ পদ্ধতিতে এসইও করাই হলো ব্ল্যাক হেট এসইও।
এতে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায় তবে যেহেতু অনৈতিক ভাবে করা হয়ে থাকে তাই এটি শাস্তি যোগ্য এবং গুগল বুঝতে পারলে সরাসরি পেনান্টি দিয়ে দিবে।
গুগল সহজেই ব্ল্যাক হেট এসইও ধরতে পারে এবং ওয়েবসাইট ব্যান করে দেয়।
থার্ড-পার্টি সাইটে বা প্ল্যাটফর্মে নিজের লিঙ্ক বা কন্টেন্ট বসিয়ে র্যাঙ্কিং বাড়ানোই হলো প্যারাসাইট এসইও। এতে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায় কিন্তু ওয়েবসাইটের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
গুগল থার্ড-পার্টি সাইট থেকে ম্যানিপুলেশন শনাক্ত করতে পারে।
ব্র্যান্ডের নাম, পণ্য, সেবার জন্য অপটিমাইজ, ভালো কনটেন্ট তৈরি, ব্যাকলিঙ্ক তৈরি এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের মাধ্যমে ব্র্যান্ডের অনলাইন উপস্থিতি ও দৃশ্যমানতা বাড়ানোর কৌশলই হল ব্র্যান্ড এসইও।
ওয়েবসাইট, ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়াতে, ট্র্যাফিক আনতে ও লিড তৈরি করতে এটি ব্যবহার করা হয়। ফলে ব্র্যান্ডের দৃশ্যমানতা বাড়ে, ট্র্যাফিক ও লিড বৃদ্ধি পায় এবং ব্র্যান্ডের খ্যাতি ও বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি হয়।
ব্র্যান্ড এসইও একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া এবং এর ফলাফল পেতে সময় লাগতে পারে।
মানসম্মত ও সুন্দর ওয়েব ডিজাইন এবং সাইট স্ট্রাকচারের মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে সকল ব্যবহারকারীর জন্য সহজে অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলাই এক্সেসিবিলিটি এসইও।
ওয়েবসাইট উন্নয়নের সময় এটি করা হয়ে থাকে ফলে উন্নত এক্সপেরিয়েন্স পাওয়া যায়।
এক্সেসিবিলিটি এসইও Google এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন।
সফটওয়্যার বা কোডিং এর মাধ্যমে অটোমেটেড প্রযুক্তি ব্যবহার করে SEO কার্যক্রম পরিচালনা করাই হলো প্রোগ্রামেটিক এসইও।
বড় সাইটগুলোতে দ্রুত ও দক্ষ ফলাফল এটি ব্যবহার করা হয়।
প্রোগ্রামেটিক এসইও এর কারনে স্কেলিং এবং অটোমেশন সুবিধা পাওয়া যায়।
প্ল্যাটফর্ম স্পেসিফিক অনুসারে এসইও ১৬ ধরনের হয়ে থাকেঃ
১) গুগল ডিসকভার এসইও
২) গুগল এসজিই
৩) অ্যামাজন এসইও
৪) ইটসি এসইও
৫) ই-বাই এসইও
৬) শপিফাই এসইও
৭) অ্যাপ স্টোর এসইও
৮) পডকাস্ট এসইও
৯) রেডিট এসইও
১০) Quora এসইও
১১) ইউটিউব এসইও
১২) টিকটক এসইও
১৩) লিঙ্কডিন এসইও
১৪) পিনটারেস্ট এসইও
১৫) গুগল ম্যাপ এসইও
১৬) ট্রিপ এডভাইসর এসইও
উচ্চ-গুণমান সম্পন্ন এবং আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু তৈরি করার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের আগ্রহের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগতকৃত ফিড প্রদান করাই হল গুগল ডিসকভার এসইও।
ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য এবং নতুন দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য গুগল ডিসকভার ফিডে প্রদর্শিত হওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। ফলে ওয়েবসাইটে বেশি ট্র্যাফিক এবং দর্শকদের মধ্যে পরিচিতি বৃদ্ধি পায়।
বিষয়বস্তুর নতুনত্ব এবং ব্যবহারকারীর আগ্রহের উপর ভিত্তি গুগল ডিসকভার অ্যালগরিদম করে কাজ করে।
সার্চ জেনারেটিভ এক্সপেরিয়েন্স অর্থাৎ গুগল এসজিই হলো এমন একটি পদ্ধতি যেখানে উন্নত অ্যালগরিদম এবং এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর অনুসন্ধানকে বুঝার মাধ্যমে গুগলের নতুন এআই-চালিত সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়।
গুগল সার্চ ইঞ্জিনে আরও প্রাসঙ্গিক এবং ব্যক্তিগতকৃত অনুসন্ধান ফলাফল প্রদানের জন্য ব্যবহার করা হয়। ফলে আরও সঠিক এবং সময়োপযোগী তথ্য সরবরাহ করা যায়।
এটি বর্তমানে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে এবং ভবিষ্যতে এটি আরও উন্নত হবে বলে আশা করা যায়।
পণ্যের শিরোনাম, বিবরণ এবং কীওয়ার্ড অপ্টিমাইজ করে অ্যামাজনের পণ্যগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো অ্যামাজন এসইও।
অ্যামাজনে বেশি বিক্রি এবং বেশি সংখ্যক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্য এবং অ্যামাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সময় এটি ব্যবহার করা হয়।
অ্যামাজনের অ্যালগরিদম পণ্যের জনপ্রিয়তা, মূল্য এবং পর্যালোচনার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
পণ্যের শিরোনাম, বিবরণ এবং ট্যাগ অপ্টিমাইজ করে হস্তনির্মিত এবং ভিনটেজ পণ্যগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো ইটসি এসইও।
ইটসিতে বেশি বিক্রি এবং বেশি সংখ্যক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
ইটসির অ্যালগরিদম পণ্যের গুণমান, অনন্যতা এবং ক্রেতার প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
পণ্যের শিরোনাম, বিবরণ এবং কীওয়ার্ড অপ্টিমাইজ করে ই-বেতে পণ্যগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো ই-বাই এসইও।
ই-বেতে বেশি বিক্রি এবং বেশি সংখ্যক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
ই-বের অ্যালগরিদম পণ্যের মূল্য, অবস্থা এবং বিক্রেতার রেটিং এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
পণ্যের বিবরণ, শিরোনাম এবং মেটা ডেটা অপ্টিমাইজ করে শপিফাই স্টোরের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো শপিফাই এসইও।
শপিফাই স্টোরে বেশি ট্র্যাফিক এবং বিক্রি বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
শপিফাই এসইও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের মতোই, তবে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শপিফাই স্টোরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যাপের শিরোনাম, বিবরণ এবং কীওয়ার্ড অপ্টিমাইজ করে অ্যাপ স্টোরে অ্যাপগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো অ্যাপ স্টোর এসইও।
অ্যাপ স্টোরে অ্যাপের ডাউনলোড সংখ্যা বাড়ানো এবং বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
অ্যাপ স্টোরের অ্যালগরিদম অ্যাপের রেটিং, পর্যালোচনা এবং ডাউনলোডের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
পডকাস্টের শিরোনাম, বিবরণ এবং ট্যাগ অপ্টিমাইজ করে এর দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো পডকাস্ট এসইও।
পডকাস্টের শ্রোতা সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
পডকাস্ট এসইও এখনও নতুন ক্ষেত্র, তবে এটি পডকাস্টের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আকর্ষণীয় শিরোনাম এবং বিষয়বস্তু তৈরি করে, এবং সঠিক সাবরেডিটে পোস্ট করে রেডিটে পোস্টগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো রেডিট এসইও।
রেডিট প্ল্যাটফর্মে পোস্টের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি পায় এবং বেশি সংখ্যক লোকের কাছে পৌঁছানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
রেডিটের অ্যালগরিদম পোস্টের আপভোট, কমেন্ট এবং শেয়ারের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
প্রাসঙ্গিক এবং তথ্যপূর্ণ উত্তর লিখে, এবং প্রশ্নের শিরোনাম অপ্টিমাইজ করে Quora-তে প্রশ্ন এবং উত্তরের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো Quora এসইও।
এর মাধ্যমে Quora-তে প্রশ্ন এবং উত্তরের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি পায় এবং বেশি সংখ্যক লোকের কাছে পৌঁছানো যায়।
Quora-র অ্যালগরিদম উত্তরের গুণমান, প্রাসঙ্গিকতা এবং আপভোটের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
ভিডিওর শিরোনাম, বিবরণ এবং ট্যাগ অপ্টিমাইজ করে ইউটিউব ভিডিওগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো ইউটিউব এসইও।
ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে বেশি ভিউ অর্থাৎ বেশি সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছানো এবং সাবস্ক্রাইবার পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ইউটিউবের অ্যালগরিদম ভিডিওর ভিউয়ার্স রিটেনশন, লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ারের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করে, ট্রেন্ডিং গান এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে টিকটক ভিডিওগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো টিকটক এসইও।
টিকটক প্ল্যাটফর্মে ভিডিওর ভিউ সংখ্যা বৃদ্ধি এবং বেশি সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছানো জন্য এটি করা হয়ে থাকে।
টিকটকের অ্যালগরিদম ভিডিওর লাইক, কমেন্ট, শেয়ার এবং ভিডিওটি কতক্ষণ দেখা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
প্রোফাইল এবং পোস্টের বিবরণ অপ্টিমাইজ করে, এবং প্রাসঙ্গিক গ্রুপে যোগদান করে লিঙ্কডিনে প্রোফাইল এবং পোস্টগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো লিঙ্কডিন এসইও।
প্রোফাইল এবং পোস্টের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধির মাধ্যমে লিঙ্কডিনে বেশি সংখ্যক কানেকশন এবং চাকরির সুযোগ পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
লিঙ্কডিনের অ্যালগরিদম প্রো এবং এর মাধ্যমে কাজ পরিচালনা করা হয়।
সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার, আকর্ষণীয় ছবি ও বর্ণনা যোগ করে এবং পিনকে বিভিন্ন বোর্ডে সাজিয়ে পিনটারেস্ট সার্চ ইঞ্জিনে পিন ও প্রোফাইলের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো পিনটারেস্ট এসইও।
পিন্টারেস্ট প্ল্যাটফর্মে পিনগুলির দৃশ্যমানতা বাড়ানো, ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিকের পরিমাণ বৃদ্ধি, সার্চ ফলাফলে প্রদর্শিত এবং ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য পিনটারেস্ট এসইও করা হয়।
পিনটারেস্ট একটি ভিজ্যুয়াল সার্চ ইঞ্জিন, যেখানে প্রতি মাসে কয়েক মিলিয়ন ব্যবহারকারী নতুন আইডিয়া ও প্রোডাক্ট খুঁজে বের করে।
ব্যবসার সঠিক তথ্য গুগল মাই বিজনেস-এ যুক্ত, ওয়েবসাইটের লিঙ্ক এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের মাধ্যমে গুগল ম্যাপ-এ ব্যবসার দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো গুগল ম্যাপ এসইও।
গুগল ম্যাপ এসইও’র ফলে স্থানীয় গ্রাহকরা ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট সহজেই খুঁজে পায় এবং উক্ত দোকানে বেশি সংখ্যক ক্রেতা আসে।
গুগল ম্যাপ স্থানীয় ব্যবসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ব্যবহারকারীরা প্রায়শই রেস্টুরেন্ট, দোকান এবং অন্যান্য স্থানীয় সেবা খুঁজে থাকে।
কোন নির্দিষ্ট স্থানের বিস্তারিত তথ্য, ছবি, আকর্ষণীয় বর্ণনা যোগ করে এবং গ্রাহকদের থেকে ইতিবাচক রিভিউ পাওয়ার চেষ্টা করার মাধ্যমে ট্রিপ এডভাইসরে হোটেল, রেস্টুরেন্ট বা আকর্ষণীয় স্থানের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়াই হলো ট্রিপ এডভাইসর এসইও।
পর্যটকদের এই স্থানটি সহজেই খুঁজে পাওয়ার জন্য এবং এর সম্পর্কে ইতিবাচক রিভিউ দেখতে পাওয়ার জন্য ট্রিপ এডভাইসর এসইও করা হয়।
ট্রিপ এডভাইসর পর্যটকদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম, যেখানে তারা বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে রিভিউ ও রেটিং দেখে তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা করে থাকে।
এসইও (Search Engine Optimization) একটি জটিল এবং পরিবর্তনশীল প্রক্রিয়া। গুগলের ২০০+ এসইও ফেক্টরের মধ্যে এই আলোচনায় আমরা ৪০ ধরনের SEO সম্পর্কে জেনেছি, যা ওয়েবসাইট এবং অনলাইন ব্যবসার সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
SEO এর বিভিন্ন দিক রয়েছে, যেমন অন-পেজ অপটিমাইজেশন, অফ-পেজ অপটিমাইজেশন, টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশন, এবং বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের জন্য বিশেষায়িত অপটিমাইজেশন।
ব্যবসার ধরন, লক্ষ্য, এবং দর্শকের চাহিদার উপর নির্ভর করে সঠিক SEO কৌশল নির্বাচন করা উচিত। SEO একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া, তাই ধৈর্য ধরে এবং নিয়মিত প্রচেষ্টা চালিয়ে গেলে অবশ্যই ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেঃ
Learn SEO Beginner Guideline: ধারাবাহিক পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন
এসইও (SEO) শেখার জন্য কি কি জানা প্রয়োজন?
এসইও কত প্রকার ও কি কি? সংক্ষেপে জানুন
এসইও কি? কোথায়, কেন এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন?
কীওয়ার্ড রিসার্চ ও কম্পিটিটিভ এনালাইসিস এর পরিপূর্ণ গাইড
এসইও হল সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর প্রক্রিয়া।
ওয়েবসাইটে বেশি ট্র্যাফিক আনতে এবং ব্যবসার প্রচারের জন্য SEO প্রয়োজন।
কীওয়ার্ড হল সেই শব্দ বা বাক্য যা ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনে লিখে কিছু খোঁজে।
অন্য ওয়েবসাইট থেকে নিজের ওয়েবসাইটে আসা লিঙ্ককে ব্যাকলিঙ্ক বলে।
SEO এর ফলে ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক বাড়ে, ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ে এবং ব্যবসার উন্নতি হয়।
মনের ভাব প্রকাশ করতে যেমন প্রয়োজন ভাষা, তেমনি কম্পিউটের ভাষা বুঝতে দরকার প্রোগ্রামিং ভাষা। তার…
টেকনিকাল এসইও ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং এবং অরগানিক ট্রাফিক বাড়াতে এর টেকনিকাল বিষয় নিয়ে কাজ করে। এর…
কোডিং এবং প্রোগ্রামিংয়ের জগতে ডিপসিক-কোডার-ভি২ একটি যুগান্তকারী মডেল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এটি একটি ওপেন-সোর্স মডেল…
নির্মাণ কাজ বা কাঠের ব্যবসায়ে সঠিক পরিমাপ নিশ্চিত করতে আমাদের কাঠের হিসাব ক্যালকুলেটর একটি অত্যন্ত…
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে উপায় (Upay) এখন বাংলাদেশিদের প্রিয় প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু ক্যাশ আউটের সময় চার্জ কত পড়বে বা কীভাবে…
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের যুগে রকেট একটি পরিচিত নাম। কিন্তু ক্যাশ আউটের সময় চার্জ কত পড়বে,…