YouTube

YouTube থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় এবং ২০টি টিপস

২০২৫ কেনো আপনি ইউটিউব শুরু করবেন? কারণ যারা অনলাইনে থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ।

২০২৫ GEN-Z এর কাছে টিভির চেয়ে ইউটিউবই বেশি জনপ্রিয়। বিশ্বে প্রতিদিন ১ বিলিয়নেরও বেশি ঘণ্টা ইউটিউব ভিডিও দেখা হয়। YouTube-এ মাসিক ২.৪৯ বিলিয়ন এরও বেশি active user রয়েছে। আর বিজ্ঞাপন থেকে ইউটিউবের আয়ের পরিমাণও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এবং বাংলাদেশেও অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আছে যাদের কম বেশি আমরা সবাই চিনি।

ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা আয় করবেন? চলুন জেনে নিই YouTube থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করার উপায় এবং ২০ টি টিপস।

YouTube থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করার উপায়

কিভাবে ইউটিউব একাউন্ট খুলে টাকা আয় করা যায়? ইউটিউব থেকে আপনি নানাভাবে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আজ আমি আপনাদের সাথে এমন কিছু উপায় শেয়ার করবো।  

বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল থেকে ১০০০ ভিউয়ের জন্য ১ থেকে ৫ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। তবে আমেরিকান চ্যানেলে ১০০০ ভিউয়ে আয় হতে পারে প্রায় ৩৫ ডলার। আয়ের এই পার্থক্যের মূল কারণ হলো বিজ্ঞাপনদাতার ধরন এবং টার্গেট অডিয়েন্স।  

আপনি যদি একটি সঠিক পরিকল্পনা তৈরি করেন এবং ইউটিউবের গাইডলাইন মেনে কাজ করেন, তাহলে এটি আয়ের একটি বড় প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠতে পারে। সঠিক প্রচেষ্টা আর ধৈর্যই আপনাকে সফল করে তুলতে পারে। 

ইউটিউব মনিটাইজেশন কীভাবে কাজ করে

ইউটিউব মনিটাইজেশন মানে হলো আপনার ভিডিও থেকে টাকা আয় করার সুযোগ তৈরি করা। এর জন্য আপনাকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে।

আপনার youtube চ্যানেলে কমপক্ষে ৫০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এবং বিগত ১২ মাসে ৪,০০০ ঘণ্টা পাবলিক ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। এছাড়াও, 2-step verification চালু থাকা এবং ইউটিউবের কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে চলা বাধ্যতামূলক।

যদি আপনি এই শর্তগুলো পূরণ করেন, তাহলে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করতে পারবেন। বিজ্ঞাপন প্রদর্শন থেকে আয় হওয়া টাকার ৫৫% আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে, আর ৪৫% ইউটিউব নিজের জন্য রাখে।

পদক্ষেপ গুলি সহজ মনে হলেও নিয়ম মেনে এবং ধৈর্য ধরে কাজ করলেই youtube থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ৫ টি উপায়

গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করার প্রক্রিয়া

গুগল অ্যাডসেন্স হলো একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যা আপনার ইউটিউব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে সাহায্য করে। এটি চ্যানেল এর সাথে সংযুক্ত করার প্রক্রিয়া অনেক সহজ, তবে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়।

১। ইউটিউব স্টুডিওতে সাইন ইন: প্রথমে YouTube Studio-তে লগ ইন করুন।  

২। উপার্জন ট্যাব নির্বাচন: বাম মেনুতে উপার্জন (Earnings) ট্যাবটিতে ক্লিক করুন।  

৩। AdSense এর জন্য সাইন আপ: YouTube কার্ডে AdSense এর জন্য সাইন-আপ অপশনে START এ ক্লিক করুন। তারপর ইউটিউব অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিন এবং পুনরায় ভেরিফাই করুন।

৪। অ্যাপ্লিকেশন জমা দিন: অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিন এবং আবেদন জমা দিন। আবেদনটি গুগল পর্যবেক্ষণ করবে।

৫। অনুমোদন পেলেই আয় শুরু: অ্যাডসেন্স আবেদন অনুমোদিত হলে, আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু হবে। প্রতিটি বিজ্ঞাপন থেকে উপার্জিত টাকার ৫৫% আপনি পাবেন, বাকি ৪৫% ইউটিউবের কাছে যাবে।

কীভাবে আয় বাড়ানো যায়? নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। যখন আপনার ভিডিওতে ভিউ বাড়বে সাথে সাথে আয়ও বাড়তে থাকবে। সময় এবং ধৈর্য ধরে কাজ করলে অ্যাডসেন্স আয়ের একটি বড় উৎস হতে পারে।

ইউটিউব চ্যানেলের দর্শক সংখ্যা ও সাবস্ক্রিপশনের গুরুত্ব

কেন গুরুত্বপূর্ণ? যত বেশি মানুষ আপনার ভিডিও দেখবে, তত বেশি বিজ্ঞাপন দেখানোর সুযোগ পাবেন। আর সাবস্ক্রাইবার থাকলে, নতুন ভিডিও আপলোড করার পর তা সহজেই বেশি ভিউ পেতে পারে।

  • সাবস্ক্রাইবার বাড়লে ইউটিউব অ্যালগরিদম আপনার ভিডিও আরও বেশি লোকের কাছে প্রোমোট করে।
  • বিশ্বস্ত দর্শক তৈরি হয়, যারা নিয়মিত আপনার ভিডিও দেখে।

ইউটিউব সাবস্ক্রিপশন কীভাবে কাজ করে? যখন কেউ আপনার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে, আপনি নতুন ভিডিও আপলোড করলেই তাদের কাছে নোটিফিকেশন যায়। এতে তারা সহজেই আপনার কনটেন্ট দেখতে পারে, আর ভিডিওর ভিউ দ্রুত বাড়ে।

বেশি সাবস্ক্রাইবার মানেই বেশি ভিউ, বেশি বিজ্ঞাপন, এবং বেশি আয়ের সুযোগ।

ইউটিউবে অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে ইনকাম

প্রোডাক্ট প্রোমোশনের কীভাবে কাজ করে?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রচার করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করার পদ্ধতি। আপনি আপনার ভিডিওতে কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে কথা বলবেন এবং একটি বিশেষ লিঙ্ক (অ্যাফিলিয়েট লিংক) শেয়ার করবেন। যদি কেউ সেই লিঙ্ক ব্যবহার করে কিছু কিনে, তাহলে আপনি তাদের খরচের ৫% থেকে ১০% পর্যন্ত কমিশন পাবেন।

কোন কোন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন?

  • Amazon Associates
  • ClickBank
  • ShareASale
  • CJ Affiliate
  • Impact

কেন এটি ইউটিউবে ভালো কাজ করে? আপনার ভিডিওতে কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের রিভিউ বা টিউটোরিয়াল দিলে দর্শক সহজে আগ্রহী হয়। তারা লিঙ্ক ব্যবহার করে কেনাকাটা করলে আপনি কমিশন পেয়ে যাবেন।

ভালো কন্টেন্ট তৈরি করুন, সঠিক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বেছে নিন, আর ইউটিউবের মাধ্যমে সহজেই আয় শুরু করুন।

ডোনেশন এর মাধ্যমে আয়

ডোনেশন এর মাধ্যমে আয় করা খুব সহজ। ধরুন, আপনি একটা ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছেন, যেমন কোনো চ্যারিটি বা সাহায্য প্রকল্প। মানুষ যদি আপনার কাজটা পছন্দ করে, তারা স্বেচ্ছায় টাকা দিয়ে সাহায্য করতে পারে। এই টাকা দিয়ে আপনি আপনার কাজ চালিয়ে যেতে পারেন। এটা খুবই সাধারণ একটি উপায় YouTube থেকে আয় করার।

স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে আয় করা

স্পন্সরশিপ দিয়ে আয় মানে হলো, কোনো কোম্পানি আপনাকে টাকা দেবে, আর আপনি তাদের পণ্য বা সার্ভিস প্রচার করবেন। এটা দুই পক্ষেরই লাভ।

ইউটিউব থেকে আয়ের শর্তাবলী

ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। 

যেমন:

  • চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।
  • 4000 ঘন্টা ভিউ পেতে হবে।
  • এই দুটি শর্ত এক বছরের মধ্যে পূরণ করতে হবে।
  • ইউটিউব শর্টসে 3 মাসে 10 লাখ ভিউ দরকার।
  • চ্যানেলে কপিরাইট বা স্ট্রাইক না থাকতে হবে।
  • ইউটিউবের শর্তাবলী ভঙ্গ করা যাবে না।

এই শর্তগুলো পূরণ করলে ইউটিউব থেকে আয় শুরু করতে পারবেন।

YouTube কমিউনিটি গাইডলাইন

  • ইউটিউবের গাইডলাইন মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি গাইডলাইন ভঙ্গ করেন, তাহলে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই নিয়মিত শর্তাবলী এবং গাইডলাইন পড়া ও অনুসরণ করা উচিত।

ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও ট্যাক্স

  • ইউটিউব থেকে টাকা তুলতে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক।
  • বাংলাদেশে আয়ের ওপর ট্যাক্স ফাইল করা বাধ্যতামূলক। তাই ট্যাক্সের নিয়ম ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন এবং সময়মতো ফাইল করুন।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য যা করতে হবে

  • লগইন করুন: প্রথমে আপনার ল্যাপটপ বা মোবাইলে YouTube খুলুন এবং Gmail আইডি দিয়ে লগইন করুন।
  • মেনুতে ক্লিক করুন: ডানপাশে আপনার প্রোফাইল ছবি তে ক্লিক করুন, তারপর “চ্যানেল” অপশনে ক্লিক করুন।
  • চ্যানেল কাস্টমাইজ করুন: নতুন পেজে গিয়ে “Customize Channel” এ ক্লিক করুন।
  • ইউটিউব স্টুডিও সেটিংস: এরপর YouTube Studio তে প্রবেশ করতে হবে। এখান থেকে আপনার চ্যানেলের নাম, প্রোফাইল ছবি ও কভার ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • ব্র্যান্ডিং অপশন: যদি ফটো পরিবর্তন করতে চান, তাহলে ব্র্যান্ডিং অপশনে গিয়ে প্রোফাইল ও কভার ছবি আপডেট করতে হবে। এখানে ভিডিও ওয়াটারমার্কও আপলোড করতে পারবেন।
  • বেসিক ইনফো: চ্যানেলের নাম দিন এবং চ্যানেলের বিবরণ লিখুন। এছাড়া, আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্কও যুক্ত করতে পারবেন।

এগুলো শেষ করলে, আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এরপর আপনি একটি ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন।

ইউটিউব ভিডিও করতে আপনার কি কি প্রয়োজন

আপনি যদি ইউটিউব ভিডিও করতে চান, তাহলে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস থাকবে:

  • ক্যামেরা: ভিডিও বানানোর জন্য একটা ক্যামেরা লাগবে। আপনি মোবাইল ফোনের ক্যামেরাও ব্যবহার করতে পারেন।
  • মাইক: ভালো সাউন্ড পাওয়ার জন্য একটা মাইক দরকার। ভিডিওতে সাউন্ড ক্লিয়ার থাকলে দর্শকরা ভালোভাবে শুনতে পাবে।
  • আলো: ভিডিওর মান ভালো করার জন্য আলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো আলো থাকলে ভিডিও দেখতে অনেক সুন্দর লাগে, তাই ভালো লাইট কিনতে হবে।
  • কম্পিউটার: ভিডিও এডিট করতে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দরকার।
  • ভিডিও এডিট সফটওয়্যার: ভিডিও এডিট করার জন্য সফটওয়্যার লাগবে। ইন্টারনেটে অনেক ফ্রি বা পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার পাওয়া যায়। 2টি ফ্রি এবং 2টি পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার দেওয়া হলো। FREE: Shotcut, DaVinci Resolve, PAID TOOLS: Adobe Premiere Pro, Final Cut Pro
  • ইন্টারনেট কানেকশন: ভিডিও আপলোড করতে আপনার ভালো ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। ভিডিও আপলোড করতে ইন্টারনেটের স্পিড ভালো হওয়া জরুরি।

YouTube থেকে আয় এবং ট্যাক্স

আপনি কি জানেন ইউটিউব থেকে আয় করলে ট্যাক্স দিতে হয়?

হ্যাঁ, যদি আপনার ইউটিউব থেকে আয় বছরে ৬ লাখ টাকা বা তার বেশি হয়, তাহলে আপনাকে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে এবং সম্ভবত ট্যাক্স দিতে হবে। আয়করের নিয়ম বদলাতে থাকে। তাই সঠিক তথ্যের জন্য কোনো ট্যাক্স কনসালট্যান্টের সাথে যোগাযোগ করুন।

মনে রাখবেন:

  • সীমা: ৬ লাখ টাকা হলো বর্তমান সীমা। ভবিষ্যতে এটি বদলাতে পারে।
  • রিটার্ন: ৬ লাখ টাকার বেশি আয় হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
  • কনসালট্যান্ট: নিশ্চিত হওয়ার জন্য একজন ট্যাক্স বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

সফলতা অর্জনের জন্য ২০টি সিক্রেট ইউটিউব টিপস

১। ভিডিওর টাইটেল এবং বর্ণনায় সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন যা দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।

২। আকর্ষণীয় উচ্চ রেজোলিউশনের থাম্বনেইল ব্যবহার করুন

৩। ব্যাকএন্ডে প্রাসঙ্গিক ট্যাগ ব্যবহার করুন।

৪। নির্দিষ্ট Niche ও ব্র্যান্ড নির্বাচন করুন।

৫। চ্যানেল অপটিমাইজ (বর্ণনা, ব্যানার, এবং প্রোফাইল ছবি) করুন।

৬। Social Champ ব্যবহার করে সহজে ভিডিও শিডিউল, প্রকাশ, এবং মনিটর করুন।

৭। ধারাবাহিকভাবে ভিডিও আপলোড করুন।

৮। বিজ্ঞাপনের জন্য জায়গা রাখুন।

৯। ভিডিও পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে অ্যানালিটিক্স ব্যবহার করুন এবং উন্নতি করুন।

১০। ছোট, আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করুন যা দ্রুত দর্শকদের আকর্ষণ করবে।

১১। দর্শকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে কমিউনিটি ট্যাব ব্যবহার করুন।

১২। ভিডিওগুলোকে ক্যাটাগরিভুক্ত করে প্লেলিস্ট তৈরি করুন যাতে দর্শকরা সহজে সিরিজ দেখার সুযোগ পায়।

১৩। ভিডিওগুলো অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করুন।

১৪। দর্শকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে লাইভ স্ট্রিম ব্যবহার করুন।

১৫। ভিডিও প্রচারের জন্য ইনফো কার্ড এবং এন্ড স্ক্রিন ব্যবহার করুন।

১৬। নতুন দর্শকদের জন্য একটি ওয়েলকাম ভিডিও তৈরি করুন।

১৭। ইউটিউব ভিডিওগুলোকে SEO অনুযায়ী অপটিমাইজ করুন।

১৮। ভিডিওগুলোকে এমনভাবে তৈরি করুন যা দর্শকরা পুরোটা দেখতে আগ্রহী হয়।

১৯। ভিডিওর গুণগত মান বাড়ানোর জন্য Professional Editing Tools ব্যবহার করুন।

২০। সাবস্ক্রিপশন রিমাইন্ডার এবং গিভঅ্যাওয়ে ব্যবহার করুন।

FAQ

বাংলাদেশের সেরা ইউটিউবার কে?

SalmanTheBrownfish (প্রথম বাংলাদেশি সফল ইউটিউবার এবং কিছুটা বিতর্কিত)

বিশ্বের সেরা ইউটিউবার কে?

বিশ্বের সেরা ইউটিউবার (PewDiePie)

বিশ্বে ইউটিউব থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করেন কে?

 MrBeast, যার আয়ের পরিমাণ বছরে প্রায় ৫৪ মিলিয়ন ডলার।  

কত সময়ের মধ্যে ইউটিউব থেকে আয় শুরু করা যায়?

নির্ভর করে চ্যানেলের গুণগত মান ও কন্টেন্টের উপর; গড়ে ৬-১২ মাস লাগে

ইউটিউব ভিডিওর জন্য কী ধরনের কন্টেন্ট সবচেয়ে জনপ্রিয়?

বিনোদন, টিউটোরিয়াল, রিভিউ, এবং ট্রেন্ডিং টপিক।

উপসংহার

আপনি যদি ইউটিউব থেকে আয় করতে চান, তাহলে ধৈর্য এবং সঠিক পরিকল্পনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে থাকুন এবং ইউটিউবের নিয়মকানুন মেনে চলুন। সময়ের সাথে সাথে আপনার চ্যানেল বেড়ে যাবে এবং আপনার আয়ও বাড়বে।

আপনি যদি ভালো SEO, Python, WordPress বা YouTube SEO বিষয়ক সহায়তা চান, আমাদের সেবাগুলি ব্যবহার করতে পারেন।

Nahid Hasan Mim

Recent Posts

অন-পেজ এসইও করার কৌশল পর্ব-২

আসসালামুআলাইকুম। গত পর্বে আমারা অন-পেজ এসইও করার কৌশল অর্থাৎ অন-পেজ এসইও পর্ব-১ এ এর গুরুত্বপূর্ণ…

6 hours ago

অন-পেজ এসইও করার কৌশল পর্ব-১

সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে অন-পেজ এসইও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যা ওয়েবসাইটের ভেতরের অপটিমাইজেশন এর…

3 days ago

কীভাবে ওয়েবসাইট পিন্টারেস্টে ক্লেইম করবেন?

আপনি জানেন কি, কীভাবে ওয়েবসাইট পিন্টারেস্টে ক্লেইম করবেন? পিন্টারেস্টে ওয়েবসাইট ক্লেম করা খুবই সহজ এবং…

3 days ago

এসইও কত প্রকার ও কি কি? সংক্ষেপে জানুন

এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন) হলো ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্ক বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়া। SEO মূলত ৩ প্রকারঃ অন-পেইজ…

4 days ago

আউটসোর্সিং কী? একটি সহজ ধারাবাহিক পূর্ণাঙ্গ গাইড

আউটসোর্সিং কী? আউটসোর্সিং শব্দটি ইন্টারনেট জগতে অহরহই শোনা যায়। বর্তমানে এটি একটি জনপ্রিয় ব্যবসায়িক কৌশল।…

5 days ago

ফ্রিল্যান্সিং কী? কোথায় এবং কিভাবে শুরু করবেন?

ফ্রিল্যান্সিং কী? এটা কতটা জনপ্রিয়? বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। নির্দিষ্ট নিয়ম বা অফিসের বাঁধা-ধরা…

5 days ago