The Pregnancy Calculator can estimate a pregnancy schedule based on the provided due date, last period date, ultrasound date, conception date, or IVF transfer date.
গর্ভাবস্থা ক্যালকুলেটর একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল যা আপনার গর্ভকালীন সময়ের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে। এই ক্যালকুলেটরটি আপনার আসন্ন শিশুর জন্ম তারিখ অনুমান করতে পারে, যদি আপনি আপনার গর্ভকালীন সময় সম্পর্কিত কিছু তথ্য যেমন নির্ধারিত তারিখ, শেষ মাসিকের তারিখ, আলট্রাসাউন্ডের তারিখ, কনসেপ্টিভ তারিখ বা IVF ট্রান্সফার তারিখ প্রদান করেন। এতে আপনি যে কোনও এক পদ্ধতি বেছে নিয়ে গর্ভকাল গণনা করতে পারেন।
আপনার পছন্দের পদ্ধতি অনুযায়ী গর্ভাবস্থা ক্যালকুলেটরটি কিছু ভিন্ন ভিন্ন তথ্য চায়। নিচে কিভাবে প্রতিটি পদ্ধতি কাজ করে তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে:
এই পদ্ধতিতে, আপনার নির্ধারিত তারিখ বা গর্ভাবস্থার শেষ তারিখ প্রদান করা হয়। সাধারণভাবে, শিশুর জন্ম তারিখ গর্ভধারণের ৩৮ সপ্তাহ পর অনুমান করা হয়। তবে, ৪% এর কম গর্ভধারণের ক্ষেত্রে নির্ধারিত তারিখে জন্ম হয়। বেশিরভাগ সন্তান ২ সপ্তাহের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে।
এটি সেই পদ্ধতি যেখানে আপনার শেষ Period প্রথম দিন থেকে গর্ভাবস্থা গণনা করা হয়। এই তথ্য থেকে গর্ভাবস্থার নির্ধারিত তারিখ বের করা হয়, যেখানে গর্ভধারণের সম্ভাব্য তারিখ ২৮ দিনের সাধারণ Period চক্রকে ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়।
এই পদ্ধতিতে, আলট্রাসাউন্ড রিপোর্টে দেয়া গর্ভাবস্থার সময় অনুযায়ী শিশুর জন্ম তারিখ নির্ধারণ করা হয়। আপনি যদি আলট্রাসাউন্ড রিপোর্টে জানেন, আপনি সঠিকভাবে গর্ভকাল গণনা করতে পারেন।
যদি আপনি IVF পদ্ধতির মাধ্যমে গর্ভধারণ করে থাকেন, তাহলে ট্রান্সফার তারিখ এবং ভ্রূণের বয়স জানিয়ে এই পদ্ধতিতে গর্ভকাল নির্ধারণ করা হয়।
গর্ভাবস্থা ক্যালকুলেটরটি এই পদ্ধতিগুলির মধ্যে থেকে একটি বেছে নিয়ে আপনার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গর্ভকাল নির্ধারণ করে। তবে, ক্যালকুলেটরটি শুধুমাত্র অনুমান করতে পারে, কারণ বাস্তব জীবনে আপনার শিশুর জন্ম তারিখ ৩৮ সপ্তাহ পরেও হতে পারে, আবার এক-দু’সপ্তাহ আগে বা পরে হতে পারে।
১. সুস্থ খাবার গ্রহণ: আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য এবং শিশুর সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন: চিকিৎসকের পরামর্শে সহজ ব্যায়াম করুন, তবে অতিরিক্ত চাপ না দেয়ার চেষ্টা করুন।
৩. প্রেনটাল ভিটামিনস নিন: বিশেষ করে ফোলিক অ্যাসিড ও আয়রন গুরুত্বপূর্ণ, যা শিশুর স্বাভাবিক বিকাশে সহায়ক।
৪. প্রসঙ্গের সময়মতো চেকআপ করান: নিয়মিত চেকআপে গর্ভাবস্থার স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
৫. ধূমপান, মদ ও অতিরিক্ত ক্যাফিন থেকে বিরত থাকুন: এগুলি গর্ভাবস্থায় বিপদজনক হতে পারে।
এছাড়া, ক্যালকুলেটরটির সাহায্যে আপনি সহজেই গর্ভকাল সম্বন্ধিত তথ্য জানার পাশাপাশি সঠিক সময়ে প্রস্তুতি নিতে পারেন। তবে, যেকোনো সন্দেহ বা বিশেষ পরিস্থিতির জন্য আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
প্রেগন্যান্সি ক্যালকুলেটর প্রজেক্ট: কিভাবে এটি তৈরি করবেন? কীভাবে তৈরি করবেন এই আর্টিকেল পড়লে আপনি খুব সহজেই এটি বানাতে পারবেন।
আমাদের তৈরি অন্যান্য ক্যালকুলেটরের মধ্যে রয়েছে: